LITTLE KNOWN FACTS ABOUT সরকারি চাকরি.

Little Known Facts About সরকারি চাকরি.

Little Known Facts About সরকারি চাকরি.

Blog Article

ট্রাম্পের পিতামহ জার্মানির অভিবাসী ছিলেন।[২২] তার দাদা ফ্রেডেরিক ট্রাম্পের জার্মানিতে নিজের "ক্লোনডিক গোল্ড রাশ" নামের একটি রেস্তোরাঁ ছিল।[২৩][২৪] তার দাদা যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী হয়ে আসেন ১৮৮৫ সালে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিবারের আসল পদবি ছিল মূলত "ড্রাম্পফ্‌" কিন্তু ১৭ শতাব্দিতে এটি অপভ্রংশ হয়ে ট্রাম্প হয়ে যায়।[২৫] ট্রাম্প লিখিত ১৯৮৭ সালের একটি বই, দ্য আর্ট অব দ্য ডিল গ্রন্থে ট্রাম্প ভুলবশত উল্লেখ করে ছিলেন যে তার দাদু ফ্রেডেরিক ট্রাম্প একজন সুইডিশ বংশোদ্ভূত।[২৬] মূলত এই দাবি ছিল তার বাবা ফ্রেড ট্রাম্পের। কিন্তু ট্রাম্প পরবর্তীকালে স্বীকার করেছিলেন যে তার পূর্ব-পুরুষরা আসলে জার্মান বংশোদ্ভুত এবং তারা ১৯৯৯ সালে নিউ ইয়র্ক শহরে জার্মান-আমেরিকান স্টুবেন প্যারেডে সেনাবাহিনীর গ্র্যান্ড মার্শাল হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।[২৭]

 প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী ট্রাম্প পেয়েছেন ২৭৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট, কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ২২৪টি। 

মাদকাসক্তির কারণে ফ্রেড ট্রাম্পের মৃত্যু হয় ৪৩ বছর বয়সে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, এই কারণেই সারাজীবন মদ এবং সিগারেট এড়িয়ে চলেছেন তিনি (ডোনাল্ড ট্রাম্প)।

ট্রাম্পযুক্তরাষ্ট্ররেকর্ডপ্রেসিডেন্ট

তার প্রয়াত স্ত্রী ইভানা জেলনিকোভা মি. ট্রাম্পের বিরুদ্ধে গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগ এনেছিলেন। সেই অভিযোগ অবশ্য তিনি পরে তুলে নেন। ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিয়ে তৈরি একটা চলচ্চিত্রে এই বিষয়ে দেখানো হয়েছে।

৪ রাষ্টপতি হিসেবে প্রথম মেয়াদকাল (২০১৭-২০২১) ৪.১ প্রাথমিক পদক্ষেপ

 ট্রাম্প কিশোর বয়সে নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমীতে ১৯৬৪ সালে ট্রাম্প পরিবারের দো-তলা বিশিষ্ট মক ট্যুডোর রিভাইভাল আদলে একটি বাড়ি ছিল যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্প কিউ-ফরেস্ট স্কুলে অধ্যয়নের সময় বসবাস করতেন।[২৮] কিউ-ফরেস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাবা ফ্রেড ট্রাম্প সম্পত্তির তত্ত্বাবধায়ক পরিষদের সদস্য ছিলেন। ১৯৮৩ সালের এক সাক্ষাৎকারে তার বাবা ফ্রেড ট্রাম্প বলেছিলেন যে "ট্রাম্প ছেলেবেলায় ছিলেন খুবই দুরন্ত প্রকৃতির" যার দরুন ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিউ news website ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমীতে ভর্তি করিয়ে দেওয়ার জন্য তাকে তৎপর হতে হয়েছিল। ট্রাম্প তার অষ্টম শ্রেণী এবং হাইস্কুল জীবন নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমীতেই শেষ করেন।[২৯] ২০১৫ সালে ট্রাম্প এক বায়োগ্রাফারকে বলেছিলেন যে, নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমী তাকে অন্যান্য ছেলেদের চেয়েও বেশি সামরিক প্রশিক্ষণ শিখিয়েছিল।[৩০]

ছবির ক্যাপশান, প্রথম ইভানা জেলনিকোভার সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প।

সবশেষ আপডেট অনুযায়ী, হোয়াইট হাউসে প্রবেশের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭০ ইলেকটোরাল ভোটের বিপরীতে ইতোমধ্যে ২৭৭ ভোট পেয়ে গেছেন সাবেক এ প্রেসিডেন্ট। অন্যদিকে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস এখন পর্যন্ত পেয়েছেন ২২৬টি ভোট। খবর ফক্স নিউজের। 

বিখ্যাত ফিফথ অ্যাভিনিউতেই অবস্থিত ট্রাম্প টাওয়ার যা ডোনাল্ড ট্রাম্পের সবচেয়ে নামি সম্পত্তির মধ্যে একটি। বহু বছর ধরেই এটাই মি.

 হোয়াইট হাউস থেকে সেন্ট জন'স চার্চে যাওয়ার পথে ট্রাম্প ও কর্মকর্তাদের একটি দল জুলাই ২০১৯-এ ট্রাম্প টুইট করে চার ডেমোক্র্যাট কংগ্রেসওম্যান—সবাই সংখ্যালঘু, যাদের তিনজন মার্কিনেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন—কে তাদের "যে দেশ থেকে এসেছেন" সেখানে ফিরে যাওয়ার কথা বলেন।[১৭৯] দুই দিন পর হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস মূলত দলীয় লাইন অনুযায়ী ২৪০-১৮৭ ভোটে তার "বর্ণবাদী মন্তব্য" নিন্দা করে।[১৮০] শ্বেতাঙ্গ জাতীয়তাবাদী প্রকাশনা ও সামাজিক মাধ্যম তার এই বক্তব্যকে সাধুবাদ জানায়, যা পরের কয়েকদিন ধরে চলতে থাকে।[১৮১] ২০২০ নির্বাচনী প্রচারণায়ও তিনি একই ধরনের মন্তব্য চালিয়ে যান।[১৮২] জুন ২০২০-এ জর্জ ফ্লয়েড বিক্ষোভের সময় ফেডারেল আইন-প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো বিতর্কিতভাবে হোয়াইট হাউসের বাইরে লাফায়েত স্কয়ার থেকে মূলত শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেয়।[১৮৩][১৮৪] এরপর ট্রাম্প কাছাকাছি সেন্ট জন'স এপিসকোপাল চার্চে বাইবেল হাতে ফটো শুটের read more জন্য পোজ দেন,[১৮৩][১৮৫][১৮৬] যা প্রতিবাদকারীদের প্রতি আচরণ ও ফটো শুট উভয়ের জন্যই ধর্মীয় নেতাদের দ্বারা নিন্দিত হয়।[১৮৭] অনেক অবসরপ্রাপ্ত সামরিক নেতা ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা পুলিশি বর্বরতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে মার্কিন সেনাবাহিনী ব্যবহারের তার প্রস্তাবকে নিন্দা জানান।[১৮৮]

ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ওঠা একাধিক অভিযোগের তালিকায় রয়েছে একটা ফাঁস হওয়া অডিও টেপ যেখানে তিনি যৌন নির্যাতন নিয়ে তার বড়াই করছেন বলে অভিযোগ। একইসঙ্গে সেই সময় তিনি জনমত জরিপে পিছিয়ে পড়েছিলেন।

ট্রাম্প অনেক গণ্যমান্য সাংবাদিক,[৪৯] রাজনীতিবিদ[৫০] এবং মনোনয়নপ্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীদের[৫১] বক্তব্যের মাধ্যমে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেছেন। যারা ট্রাম্পকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেন কিংবা ট্রাম্প যাদের সাথে মতানৈক্যে পৌঁছাতে পারেন না, তাদের নিয়ে ট্রাম্পকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে বাগাড়ম্বরপূর্ণ টুইট করতে দেখা যায়।[৫২]

ট্রাম্প। ১৯৭১ সালে এই সংস্থার প্রেসিডেন্ট বানানো হয় তাকে। কোম্পানির পরিবর্তন করে রাখেন ‘ট্রাম্প অর্গানাইজেশন’।

Report this page